ম্যাশ টপোলজি কোন ক্ষেত্রে বেশি উপযোগী তা ব্যাখ্যা করতে হলে নিম্নলিখিত বিশেষ সম্পর্কিত ক্ষেত্রগুলি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ:
স্থিরতা এবং অতিরিক্ততা:
ম্যাশ টপোলজি উচ্চ স্থিরতা সরবরাহ করে। একটি লিঙ্ক বা নোড বিফল হলে, যোগাযোগটি আপনার পথ পরিবর্তন করে অন্য পথে চলতে পারে। এই পুনরায় পথ সম্রাট্য নিশ্চিত করে যে নেটওয়ার্কটি সফলভাবে চলছে যখন অক্ষমতা ঘটতে পারে।
এই অতিরিক্ততা কারণে, ম্যাশ টপোলজি মৌলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে, যেমন শিল্প ক্ষেত্র, জরুরি সেবা, অথবা গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ্লিকেশনসহ যেকোন জায়গায় অধিক হয়ে উঠতে পারে।
স্কেলিং:
ম্যাশ নেটওয়ার্ক সহজেই স্কেল করতে পারে। প্রত্যেক ডিভাইস সরাসরি প্রতিটি অন্য ডিভাইসের সাথে সংযোগ করে, তাই নেটওয়ার্ক বাড়ানো মাত্র নতুন সংযোগগুলি কনফিগার করা প্রয়োজন তারপরে।
এই স্কেলিং সুবিধা কোনও ডাইনামিকভাবে বৃদ্ধি প্রয়োজন হলে, যেমন বড় উদ্যোগ, বা যেখানে নেটওয়ার্কের আকারগুলি অনিশ্চিত।
ত্রুটি বিশ্লেষণ:
ম্যাশ টপোলজি ত্রুটি সনাক্ত করতে এবং তা আলাদা করতে সহজ করে। একটি নির্দিষ্ট লিঙ্ক বা নোডে সমস্যা হলে, এটি আপনার সম্পৃক্ত নয়। ট্রাবলশুটিং এবং মেইন্টেনেন্স অন্যান্য টপোলজির তুলনায় সহজ হতে পারে।
উচ্চ ব্যান্ডউইথ এবং কর্মক্ষমতা:
ম্যাশ নেটওয়ার্ক উচ্চ ব্যান্ডউইথ এবং কর্মক্ষমতা সরবরাহ করতে পারে কারণ ডেটা প্রেরণের জন্য একাধিক পথ আছে। এই সুবিধা সম্পৃক্তিপূর্ণ আবেগ অ্যাপ্লিকেশন বা ডেটা সেন্টারের মতো জটিল অভ্যন্তরীণ প্রয়োজনে মৌলিক।
ডাইনামিক এবং স্ব-চিকিৎসা:
ম্যাশ নেটওয়ার্ক পরিবর্তনে ডাইনামিকভাবে সহাজভাবে অভিবাদন করতে পারে। যদি একটি নতুন ডিভাইস যোগ করা হয় অথবা একটি সংযোগ ব্যর্থ হয়, নেটওয়ার্কটি নিজেই নতুন কনফিগার করতে পারে যেন সে যোগাযোগের পথগুলি অপ্টিমাইজ করতে।
এই স্ব-চিকিৎসা ক্ষমতা নেটওয়ার্কের সামগ্রিক সহায়ক ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ডাইনামিক পরিস্থিতিতে অপ্টিমাইজেশন সহজতর হয়।